সেলিন দিয়ঁ
সেলিন দিয়ঁ | |
---|---|
Céline Dion | |
জন্ম | সেলিন মারি ক্লদেত দিয়ঁ ৩০ মার্চ ১৯৬৮ |
পেশা | গায়িকা, অভিনেত্রী |
কর্মজীবন | ১৯৮০-বর্তমান |
দাম্পত্য সঙ্গী | র্যনে অঁজেলিল (বি. ১৯৯৪; মৃ. ২০১৬) |
সন্তান | ৩ |
পিতা-মাতা | আদেমার-শার্ল দিয়ঁ (পিতা) তেরেস তাঁগুয়াই দিয়ঁ (মাতা) |
সঙ্গীত কর্মজীবন | |
ধরন | |
বাদ্যযন্ত্র | |
লেবেল | |
ওয়েবসাইট | celinedion |
সেলিন মারি ক্লদেত দিয়ঁ,[ক] সিসি OQ লেদ (ফরাসি : [selin djɔ̃]; ৩০ মার্চ ১৯৬৮)[২] হলেন একজন কানাডীয় গায়িকা। কেবেকের শার্লেমাইনে জন্মগ্রহণকারী দিয়ঁ ১৯৮০-এর দশকে কয়েকটি ফরাসি ভাষার অ্যালবাম করে সঙ্গীত ভূবনে আত্মপ্রকাশ করেন। তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রথম খ্যাতি অর্জন করেন ১৯৮২ সালে ইয়ামাহা ওয়ার্ল্ড পপুলার সং ফেস্টিভ্যাল ও ১৯৮৮ সালে ইউরোভিশন সং কনটেস্টে জয় লাভের মধ্য দিয়ে। ইংরেজি ভাষা শিখার পর তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এপিক রেকর্ডসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হন। ১৯৯০ সালে দিয়োঁ তার প্রথম ইংরেজি ভাষার অ্যালবাম, ইউনিসন, মুক্তি দেন, যা তাকে উত্তর আমেরিকা ও অন্যান্য ইংরেজিভাষী দেশের মধ্যে পপ শিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠা অর্জন করতে সাহায্য করে।
১৯৯০-এর দশকে তিনি কয়েকটি সর্বাধিক বিক্রীত ইংরেজি অ্যালবাম প্রকাশ করে বিশ্বব্যাপী খ্যাতি অর্জন করেন, তন্মধ্যে রয়েছে ফলিং ইনটু ইউ (১৯৯৬), এবং লেট্স টক অ্যাবাউট লাভ (১৯৯৭) অ্যালবাম দুটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ডায়মন্ড সনদ পায়। তিনি কয়েকটি আন্তর্জাতিক অঙ্গনে শীর্ষ হিট গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল "দ্য পাওয়ার অব লাভ", "থিংক টোয়াইস", "বিকজ ইউ লাভড মি", "ইট্স অল কামিং ব্যাক টু মি নাউ", "মাই হার্ট উইল গো অন", এবং "আই অ্যাম ইওর অ্যাঞ্জেল"। ইংরেজি অ্যালবামের পাশাপাশি দিয়ঁ ফরাসি অ্যালবামও রেকর্ড করতে থাকেন, তন্মধ্যে দোয়া" (১৯৯৫) সর্বকালের সর্বাধিক বিক্রীত অ্যালবাম হয়ে ওঠে, এছাড়া সিল সুফিসাই দাইমে (১৯৯৮), সাঁ আতেন্দ্রে (২০১২), ও অঁকোর উঁ সোয়া (২০১৬) ফ্রান্সে ডায়মন্ড সনদ পায়। ২০০০-এর দশকে সরাসরি পরিবেশনা দিয়ে তিনি সুনাম অর্জন করেন, তার আ নিউ ডে... ইন লাস ভেগাস স্ট্রিপ (২০০৩-০৭) সর্বকালের সর্বাধিক আয়কারী কনসার্ট রেসিডেন্সি এবং টেকিং চান্সেস ওয়ার্ল্ড টুর (২০০৮-০৯) সর্বকালের সর্বাধিক আয়কারী কনসার্ট টুর।
টীকা
[সম্পাদনা]- ↑ এই ব্যক্তি নামটির ক্ষেত্রে বাংলা ভাষায় ফরাসি শব্দের প্রতিবর্ণীকরণ-এ উল্লেখিত নির্দেশনা অনুসরণ করা হয়েছে। নামটির বিকল্প ইংরেজি উচ্চারণ ভিত্তিক বানান হল 'ডিয়ন' (/ˈdiːɒn/)।[১]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Definition of 'Dion'"। কলিন্স ইংরেজি অভিধান। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৯।
- ↑ "Celine Dion"। বায়োগ্রাফি (ইংরেজি ভাষায়)। এঅ্যান্ডই টেলিভিশন নেটওয়ার্কস। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]পুরস্কার ও স্বীকৃতি | ||
---|---|---|
পূর্বসূরী জনি লোগানের সাথে "হোল্ড মি নাউ" |
ইউরোভিশন গানের প্রতিযোগিতা বিজয়ী ১৯৮৮ |
উত্তরসূরী রিভা'র সাথে "রক মি" |
পূর্বসূরী ক্যারল রিচ |
ইউরোভিশন গানের প্রতিযোগিতা, সুইজারল্যান্ড ১৯৮৮ |
উত্তরসূরী ফুরবাজ |
- ১৯৬৮-এ জন্ম
- জীবিত ব্যক্তি
- ২০শ শতাব্দীর কানাডীয় গায়িকা
- ২০শ শতাব্দীর কানাডীয় সুরকার
- ২১শ শতাব্দীর কানাডীয় সঙ্গীতশিল্পী
- ২১শ শতাব্দীর কানাডীয় সুরকার
- কানাডীয় পপ গায়িকা
- কানাডীয় পপ পিয়ানোবাদক
- কানাডীয় সফট রক গায়িকা
- কানাডীয় সুরকার
- কেবেকের সঙ্গীতশিল্পী
- এপিক রেকর্ডসের শিল্পী
- কলাম্বিয়া রেকর্ডসের শিল্পী
- ইংরেজি ভাষার সঙ্গীতশিল্পী
- ফরাসি ভাষার সঙ্গীতশিল্পী
- স্পেনীয় ভাষার সঙ্গীতশিল্পী
- লেজিওঁ দনর প্রাপক
- গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী
- কানাডীয় কণ্ঠাভিনেত্রী
- কানাডীয় শিশু সঙ্গীতশিল্পী
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কানাডীয় প্রবাসী সঙ্গীতজ্ঞ
- ব্যবসায়ে কানাডীয় নারী
- বছরের শ্রেষ্ঠ আন্তর্জাতিক অ্যালবামের জন্য জুনো পুরস্কার বিজয়ী
- ২১শ শতাব্দীর নারী সুরকার
- ২১শ শতাব্দীর নারী পিয়ানোবাদক
- ইউরোভিশন গান প্রতিযোগিতা বিজয়ী
- আইভোর নোভেলো পুরস্কার বিজয়ী
- পপ রক কণ্ঠশিল্পী
- নারী রেস্তোরাঁ মালিক
- বিশ্ব সঙ্গীত পুরস্কার বিজয়ী