মেলবোর্ন সেন্ট্রাল শপিং সেন্টার
 | |
 | |
| অবস্থান | মেলবোর্ন, ভিক্টোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া |
|---|---|
| স্থানাঙ্ক | ৩৭°৪৮′৩৮″ দক্ষিণ ১৪৪°৫৭′৩৬″ পূর্ব / ৩৭.৮১০৫৬° দক্ষিণ ১৪৪.৯৬০০০° পূর্ব |
| চালুর তারিখ | ১৯৯১[১] |
| উন্নয়নকারী | কিশো কুরোকায়া এ্যাস্টন রাগাত ম্যাকডুগাল (প্রধান ডেভোলপার) |
| তত্ত্বাবধায়ক | জিটিটি গ্রুপ |
| মালিক | জিটিটি গ্রুপ[২] |
| দোকান ও সেবার সংখ্যা | ২৯২[২] |
| তলার মোট আয়তন | ৫৫,১০০এম²[২] |
| তলার সংখ্যা | ৬[৪] |
| পার্কিং | ১,৬০০[৩] |
| ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
মেলবোর্ন সেন্ট্রাল হল মেলবোর্ন, অস্ট্রেলিয়া শহরের একটি বৃহৎ শপিং সেন্টার অফিস এবং পাবলিক ট্রান্সপোর্ট হাব। কমপ্লেক্সটির স্থপতি অ্যাস্টন রাগাত ম্যাকডুগাল কর্তৃক ২০০৫ সালে পরিমার্জিত করা হয় যেটি মেলবোর্ন সেন্ট্রাল শপিং সেন্টার এর মধ্যে উপস্থিত রয়েছে। মেলবোর্ন সেন্ট্রাল রেলওয়ে স্টেশন (শহরের লুপ ভূগর্ভস্থ রেলওয়ে একটি অংশ এবং পূর্বে মিউজিয়াম বলা হত) এবং এর স্বাতন্ত্র্যসূচক কালো রঙের এবং দুই কমুনিকেশন ম্যাটস এর সঙ্গে ২১১ মিটার (৬৯২ ফুট) উচ্চতম বিশিষ্ট অফিস টাওয়ার। কেন্দ্রটি ৫৫.১০০ এম২ এর একটি স্থূল লিজেবল এলাকা বৈশিষ্ট্য। এটি জিপিটি গ্রুপের মালিকানাধীন একটি অংশবিশেষ।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]শপিং সেন্টার এর বিশাল কাচের শঙ্কু ১৮৮৮ সালের সময়ে নির্মিত হয়েছিল যেটি কপ'স এর শট টাওয়ার অস্ত নিচে রয়েছে।[৫] মেলবোর্ন সেন্ট্রাল কেনাকাটা এবং অফিস উন্নয়নের জন্য মেটাবলিস্ট স্টাইলে জাপানি স্থপতি কিশো কুরোকায়া কর্তৃক পরিকল্পিত ছিল[৬] এবং $ ১.২ বিলিয়ন খরচে জাপানি ফার্ম কর্তৃক কুমাগাই গুমি কর্তৃক ১৯৮৬ থেকে ১৯৯১ এর মধ্যে নির্মিত হয়েছিল।[৭]
গ্যালারী
[সম্পাদনা]-
প্রধান প্রবেশপথ মঁচ, পুনরায় বিকাশের পর কোণার লা ট্রব এবং সোয়ান্সটন রাস্তা -
মেলবোর্ন সেন্ট্রাল, লন্সডেল রাস্তার প্রবেশদ্বারে, মায়ার মেলবোর্ন থেকে সেতুর নিচে -
নিগম পর্যবেক্ষণ ডেক থেকে অফিস টাওয়ারের দেখুন
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ Building Profile ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২১ নভেম্বর ২০১১ তারিখে, Melbourne Central Tower
- ↑ ক খ গ Retail ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ নভেম্বর ২০১২ তারিখে, The GPT Group
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৯ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪।
- ↑ Sides, Carol (২ ফেব্রুয়ারি ১৯৮২)। "Looking at the Melbourne many people do not know"। The Age। পৃষ্ঠা 20। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১১।
- ↑ "Kurokawa Kisho"। Encyclopædia Britannica Online। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ Philip Hopkins (জুন ২৩, ২০১০)। "Retail revamp for Melbourne Central"। The Age। সংগ্রহের তারিখ ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- Notes