বিষয়বস্তুতে চলুন

ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Kpra Ishil (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: পুনর্বহালকৃত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0.9.5
 
(১১ জন ব্যবহারকারী দ্বারা সম্পাদিত ১৭টি মধ্যবর্তী সংশোধন দেখানো হচ্ছে না)
১ নং লাইন: ১ নং লাইন:
{{সম্পর্কে|পুরুষ দল|নারী দলের|ক্রোয়েশিয়া জাতীয় নারী ফুটবল দল}}{{তথ্যছক জাতীয় ফুটবল দল
{{Infobox national football team
| Name = ক্রোয়েশিয়া
| Name = ক্রোয়েশিয়া
| Badge = ক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন লোগো.svg
| Badge = ক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন লোগো.svg
১৩ নং লাইন: ১৩ নং লাইন:
| FIFA Trigramme = CRO
| FIFA Trigramme = CRO
| Website = {{URL|http://www.hns-cff.hr}}
| Website = {{URL|http://www.hns-cff.hr}}
| pattern_la1=_cro22h
<!-- প্রথম পোশাক -->
| pattern_b1=_cro22h
| pattern_la1 = _cro20H
| pattern_ra1=_cro22h
| pattern_b1 = _cro20H
| pattern_sh1=_cro22h
| pattern_ra1 = _cro20H
| pattern_so1=_cro22hl
| pattern_sh1 = _cro20H
| leftarm1=F40000
| pattern_so1 =
| leftarm1 = FFFFFF
| body1=FFFFFF
| rightarm1=F40000
| body1 = FFFFFF
| shorts1=ffffff
| rightarm1 = FFFFFF
| shorts1 = FFFFFF
| socks1=FFFFFF
| pattern_la2=_cro22a
| socks1 = FFFFFF
| pattern_b2=_cro22a
<!-- দ্বিতীয় পোশাক -->
| pattern_ra2=_cro22a
| pattern_la2 = _cro20A
| pattern_sh2=_cro22a
| pattern_b2 = _cro20A
| pattern_so2=_nikered
| pattern_ra2 = _cro20A
| leftarm2=000068
| pattern_sh2 = _cro20A
| body2=000068
| pattern_so2 =
| rightarm2=000068
| leftarm2 = 000000
| shorts2=000068
| body2 = 000000
| socks2=000068
| rightarm2 = 000000
| shorts2 = 000000
| socks2 = 000000
| FIFA Rank = {{ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং|CRO}}
| FIFA Rank = {{ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং|CRO}}
| FIFA max = ৩
| FIFA max = ৩
৫৬ নং লাইন: ৫৪ নং লাইন:
| Regional cup best = কোয়ার্টার-ফাইনাল ([[উয়েফা ইউরো ১৯৯৬|১৯৯৬]], [[উয়েফা ইউরো ২০০৮|২০০৮]])
| Regional cup best = কোয়ার্টার-ফাইনাল ([[উয়েফা ইউরো ১৯৯৬|১৯৯৬]], [[উয়েফা ইউরো ২০০৮|২০০৮]])
}}
}}
'''ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল''' ({{lang-hr|Hrvatska nogometna reprezentacija}}) হচ্ছে আন্তর্জাতিক [[ফুটবল|ফুটবলে]] [[ক্রোয়েশিয়া|ক্রোয়েশিয়ার]] প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা [[ক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন]] দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯১২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা [[ফিফা]]র এবং ১৯৪১ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা [[উয়েফা|উয়েফার]] সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৪ সালের মধ্যবর্তী সময়কালে [[ফিফা]] স্বীকৃতপ্রাপ্ত দল হিসেবে '''ক্রোয়েশিয়ার বাভোনিয়া এবং ক্রোয়েশিয়ার স্বাধীন রাষ্ট্র''' উনিশটি প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিল।<ref name="croatiamatches">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.rsssf.com/tablesk/kroa-intres.html |শিরোনাম=Croatia International matches |শেষাংশ=Kramarsic, Igor/Puric, Bojan |প্রকাশক=Rec. Sport Soccer Statistics Foundation |সংগ্রহের-তারিখ=14 July 2008}}</ref> কিন্তু ১৯৪৫ সালে ক্রোয়েশিয়া [[যুগোস্লাভিয়া সমাজতান্ত্রিক ফেডারেল প্রজাতন্ত্র|যুগোস্লাভিয়ার]] সাথে একীভূত হলে দলটি বিলুপ্ত হয়। ১৯৪৫ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে ক্রোয়েশিয়া পৃথক দল হিসেবে প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করেনি। তখন ক্রোয়েশীয় খেলোয়াড়েরা [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দলের]] হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে অংশগ্রহণ করতো। ১৯৪১ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর তারিখে, ক্রোয়েশিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; [[প্রথম স্লোভাক প্রজাতন্ত্র|স্লোভাকিয়ার]] [[ব্রাতিস্লাভ|ব্রাতিস্লাভে]] অনুষ্ঠিত ক্রোয়েশিয়া এবং [[স্লোভাকিয়া জাতীয় ফুটবল দল|স্লোভাকিয়ার]] মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে।
'''ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল''' ({{lang-hr|Hrvatska nogometna reprezentacija}}) হচ্ছে আন্তর্জাতিক [[ফুটবল|ফুটবলে]] [[ক্রোয়েশিয়া|ক্রোয়েশিয়ার]] প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা [[ক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন]] দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯১২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা [[ফিফা]]র এবং ১৯৪১ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা [[উয়েফা|উয়েফার]] সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৪ সালের মধ্যবর্তী সময়কালে [[ফিফা]] স্বীকৃতপ্রাপ্ত দল হিসেবে '''ক্রোয়েশিয়ার বাভোনিয়া এবং ক্রোয়েশিয়ার স্বাধীন রাষ্ট্র''' উনিশটি প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিল।<ref name="croatiamatches">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.rsssf.com/tablesk/kroa-intres.html |শিরোনাম=Croatia International matches |শেষাংশ=Kramarsic, Igor/Puric, Bojan |প্রকাশক=Rec. Sport Soccer Statistics Foundation |সংগ্রহের-তারিখ=14 July 2008}}</ref> কিন্তু ১৯৪৫ সালে ক্রোয়েশিয়া [[যুগোস্লাভিয়া সমাজতান্ত্রিক ফেডারেল প্রজাতন্ত্র|যুগোস্লাভিয়ার]] সাথে একীভূত হলে দলটি বিলুপ্ত হয়। ১৯৪৫ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে ক্রোয়েশিয়া পৃথক দল হিসেবে প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করেনি। তখন ক্রোয়েশীয় খেলোয়াড়েরা [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দলের]] হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে অংশগ্রহণ করতো। ১৯৪১ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর তারিখে, ক্রোয়েশিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; [[প্রথম স্লোভাক প্রজাতন্ত্র|স্লোভাকিয়ার]] [[ব্রাতিস্লাভ|ব্রাতিস্লাভে]] অনুষ্ঠিত ক্রোয়েশিয়া এবং [[স্লোভাকিয়া জাতীয় ফুটবল দল|স্লোভাকিয়ার]] মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে। ''ভাত্রেনি'' নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ক্রোয়েশিয়ার রাজধানী [[জাগরেব|জাগরেবে]] অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন [[জ্লাৎকো দালিচ]] এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন [[রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব|রিয়াল মাদ্রিদের]] [[মধ্যমাঠের খেলোয়াড়]] [[লুকা মদরিচ]]। ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৫ বার [[ফিফা বিশ্বকাপ|ফিফা বিশ্বকাপে]] অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে [[২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের]] ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা [[ফ্রান্স জাতীয় ফুটবল দল|ফ্রান্সের]] কাছে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, [[উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ|উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে]] ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৬ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে [[উয়েফা ইউরো ১৯৯৬|১৯৯৬]] এবং [[উয়েফা ইউরো ২০০৮]]-এর কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। [[দারিয়ো স্রনা]], [[লুকা মদরিচ]], [[স্তিপে প্লেতিকোসা]], [[মারিও মাঞ্জুকিচ]] এবং [[দাভোর শুকের|দাভোর শুকেরের]] মতো খেলোয়াড়গণ ক্রোয়েশিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।


[[১৯৯৪]] সাল থেকে ভাত্রেনি ইউরো ২০০০ এবং ২০১০ বিশ্বকাপ বাদে প্রতিটি বড় টুর্নামেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে। [[ফিফা বিশ্বকাপ|ফিফা বিশ্বকাপে]], ক্রোয়েশিয়া একবার ([[২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৮]] ) দ্বিতীয় এবং দুইবার ([[১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৮]], [[২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ|২০২২]]) তৃতীয় হয়েছে। '''''দাভোর সুকার''''' [[১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৮]] সালে [[গোল্ডেন বল]] এবং রুপার বল জিতেছিলেন, [[লুকা মদরিচ]] [[২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৮]] সালে [[গোল্ডেন বল]] এবং [[২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ|২০২২]] সালে ব্রোঞ্জ বল জিতেছিলেন। দলটি দুইবার ( ১৯৯৬, ২০০৮ ) [[উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ]] এর কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছে এবং ২০২৩ সালে [[উয়েফা নেশনস লিগ|উয়েফা নেশনস লিগের]] সেমিফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। জুলাই ১৯৯৮ সালে ক্রোয়েশিয়া তার সর্বকালের সর্বোচ্চ ইলো রেটিং ২০০৬ পয়েন্ট রেকর্ড করে। [[১৯৯৪ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৪]] সালে [[ফিফা বিশ্বকাপ|ফিফাতে]] ১২৫ তম স্থান অধিকার করার পরে তারা [[১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৮]] তাদের অভিষেকে বিশ্বকাপ অভিযানের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠেছিল। এটি [[ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং]] ইতিহাসে সবচেয়ে দ্রুততম খারাপ অবস্থান থেকে সেরা দশে জায়গা করা দল । এটি জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ ([[উরুগুয়ে|উরুগুয়ের]] পরে) বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়া দলের অন্যান্য রেকর্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি শুট-আউট খেলা (৪) এবং জিতে (৪) এবং সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি শুট-আউটে (৩) সেভ করার রেকর্ড রয়েছে। তারা [[ফ্রান্স জাতীয় ফুটবল দল|ফ্রান্স]] এবং [[কলম্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল|কলম্বিয়ার]] সাথে যৌথ রেকর্ডের সমান দুইবার ([[১৯৯৪ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৪]], [[১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৮]]) [[ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং|ফিফা]] বছরের সেরা স্থান পরিবর্তনকারী নির্বাচিত হয়েছিল। ক্রোয়েশিয়া অন্যান্য দেশগুলির মধ্যে [[ইতালি জাতীয় ফুটবল দল|ইতালি]] এবং [[সার্বিয়া জাতীয় ফুটবল দল|সার্বিয়ার]] সাথে ক্রীড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা বজায় রাখে, যা ম্যাচগুলিকে বিঘ্নিত করেছে।
''ভাত্রেনি'' নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ক্রোয়েশিয়ার রাজধানী [[জাগরেব|জাগরেবে]] অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন [[জ্লাৎকো দালিচ]] এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন [[রিয়াল মাদ্রিদ ফুটবল ক্লাব|রিয়াল মাদ্রিদের]] [[মধ্যমাঠের খেলোয়াড়]] [[লুকা মদরিচ]]।


== ইতিহাস ==
ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৫ বার [[ফিফা বিশ্বকাপ|ফিফা বিশ্বকাপে]] অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে [[২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের]] ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা [[ফ্রান্স জাতীয় ফুটবল দল|ফ্রান্সের]] কাছে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, [[উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ|উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে]] ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৬ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে [[উয়েফা ইউরো ১৯৯৬|১৯৯৬]] এবং [[উয়েফা ইউরো ২০০৮]]-এর কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো।


যুগোস্লাভিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভের পরেই ১৯৯১ সালে আধুনিককালের ক্রোয়েশীয় দল গঠন করা হয়। এরপর ১৯৯৩ সালে ফিফা ও [[উয়েফা|উয়েফার]] সদস্যপদ লাভ করে ক্রোয়েশিয়া ফুটবল দল।<ref name="croathistory">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.fifa.com/associations/association=cro/goalprogramme/index.html |শিরোনাম=Goal Programme – Croatian Football Federation – 2006 |তারিখ=17 July 2008 |প্রকাশক=Fédération Internationale de Football Association (FIFA.com) |সংগ্রহের-তারিখ=4 September 2008 |আর্কাইভের-তারিখ=১০ মে ২০১০ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20100510135114/http://www.fifa.com/associations/association=cro/goalprogramme/index.html |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref> প্রথমবারের মতো বড় ধরনের প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশ নিয়ে তারা তাদের সক্ষমতা প্রদর্শন করে ও [[উয়েফা ইউরো ১৯৯৬|১৯৯৬]] সালের উয়েফা ইউরো প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।<ref name="croatiamatches" /> [[১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৮]] সালের [[ফিফা বিশ্বকাপ|ফিফা বিশ্বকাপে]] প্রথমবারের মতো অংশ নেয় দলটি। প্রতিযোগিতায় তারা তৃতীয় স্থান লাভ করে বিশ্ব ফুটবলে সাড়া জাগায়। দলের পক্ষে [[দাভোর শুকের]] শীর্ষ গোলদাতার ভূমিকায় অধিষ্ঠিত হন ও [[বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট]] লাভ করেন। এরপর থেকেই ক্রোয়েশিয়া দল আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাসমূহে নিয়মিতভাবে অংশ নিলেও [[২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১০]] সালের ফিফা বিশ্বকাপ ও [[উয়েফা ইউরো ২০০০|২০০০]] সালের ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে অংশ নিতে পারেনি।<ref name="tourneyhist">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://twg.fantasyeuro2008.sbs.com.au/stats.aspx?page=team&id=313 |শিরোনাম=Fantasy Euro2008 |প্রকাশক=The World Game |সংগ্রহের-তারিখ=3 August 2008}} {{dead link| date=June 2010 | bot=DASHBot}}</ref>
[[দারিয়ো স্রনা]], [[লুকা মদরিচ]], [[স্তিপে প্লেতিকোসা]], [[মারিও মাঞ্জুকিচ]] এবং [[দাভোর শুকের|দাভোর শুকেরের]] মতো খেলোয়াড়গণ ক্রোয়েশিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

== ইতিহাস ==
যুগোস্লাভিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভের পরেই ১৯৯১ সালে আধুনিককালের ক্রোয়েশীয় দল গঠন করা হয়। এরপর ১৯৯৩ সালে ফিফা ও [[উয়েফা|উয়েফার]] সদস্যপদ লাভ করে ক্রোয়েশিয়া ফুটবল দল।<ref name="croathistory">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.fifa.com/associations/association=cro/goalprogramme/index.html |শিরোনাম=Goal Programme – Croatian Football Federation – 2006 |তারিখ=17 July 2008 |প্রকাশক=Fédération Internationale de Football Association (FIFA.com) |সংগ্রহের-তারিখ=4 September 2008}}</ref> প্রথমবারের মতো বড় ধরনের প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশ নিয়ে তারা তাদের সক্ষমতা প্রদর্শন করে ও [[উয়েফা ইউরো ১৯৯৬|১৯৯৬]] সালের উয়েফা ইউরো প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।<ref name="croatiamatches" /> [[১৯৯৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৯৮]] সালের [[ফিফা বিশ্বকাপ|ফিফা বিশ্বকাপে]] প্রথমবারের মতো অংশ নেয় দলটি। প্রতিযোগিতায় তারা তৃতীয় স্থান লাভ করে বিশ্ব ফুটবলে সাড়া জাগায়। দলের পক্ষে [[দাভোর শুকের]] শীর্ষ গোলদাতার ভূমিকায় অধিষ্ঠিত হন ও [[বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট]] লাভ করেন। এরপর থেকেই ক্রোয়েশিয়া দল আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাসমূহে নিয়মিতভাবে অংশ নিলেও [[২০১০ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১০]] সালের ফিফা বিশ্বকাপ ও [[উয়েফা ইউরো ২০০০|২০০০]] সালের ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে অংশ নিতে পারেনি।<ref name="tourneyhist">{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://twg.fantasyeuro2008.sbs.com.au/stats.aspx?page=team&id=313 |শিরোনাম=Fantasy Euro2008 |প্রকাশক=The World Game |সংগ্রহের-তারিখ=3 August 2008}} {{dead link| date=June 2010 | bot=DASHBot}}</ref>


== অবকাঠামো ==
== অবকাঠামো ==
নিজেদের মাঠের অধিকাংশ খেলাই [[জাগরেব|জাগরেবের]] [[মাকসিমির স্টেডিয়াম|মাকসিমির স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়াও খেলার মূল্যমান অনুযায়ী [[স্প্লিত (শহর)|স্প্লিতের]] [[পলিউদ স্টেডিয়াম|পলিউদ স্টেডিয়ামসহ]] [[রিয়েকা|রিয়েকার]] [[কানত্রিদা স্টেডিয়াম]] কিংবা [[ওসিয়েক|ওসিয়েকের]] [[গ্রাদস্কি ভ্রত স্টেডিয়াম|গ্রাদস্কি ভ্রত স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাকসিমির স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতামূলক ৩৬ খেলায় দলটি অপরাজিত ছিল। এ ধারাবাহিকতার অবসান ঘটে ২০০৮ সালে [[ইংল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|ইংল্যান্ডের]] কাছে পরাজয়ের মাধ্যমে।<ref name="croatiamatches" /><ref name="croatiahome">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.guardian.co.uk/football/2006/oct/08/newsstory.englandfootballteam1 |শিরোনাম=England? They are pretty bad |শেষাংশ=Lawrence, Amy |তারিখ=8 October 2006 |সংগ্রহের-তারিখ=5 July 2008 |প্রকাশক=''The Observer'' |অবস্থান=London}}</ref><ref name="englandmt">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/football/internationals/7602774.stm |শিরোনাম=Croatia 1-4 England |শেষাংশ=Stevenson, Jonathan |তারিখ=11 September 2008 |সংগ্রহের-তারিখ=11 September 2008 |প্রকাশক=British Broadcasting Corporation (BBC Sport)}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://uk.reuters.com/article/worldFootballNews/idUKL833666020081009 |শিরোনাম=Bilic tempted to reshuffle team for Ukraine clash |শেষাংশ=Nitsak, Igor |তারিখ=9 October 2008 |প্রকাশক=Reuters |সংগ্রহের-তারিখ=10 October 2008}}</ref>
নিজেদের মাঠের অধিকাংশ খেলাই [[জাগরেব|জাগরেবের]] [[মাকসিমির স্টেডিয়াম|মাকসিমির স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়াও খেলার মূল্যমান অনুযায়ী [[স্প্লিত (শহর)|স্প্লিতের]] [[পলিউদ স্টেডিয়াম|পলিউদ স্টেডিয়ামসহ]] [[রিয়েকা|রিয়েকার]] [[কানত্রিদা স্টেডিয়াম]] কিংবা [[ওসিয়েক|ওসিয়েকের]] [[গ্রাদস্কি ভ্রত স্টেডিয়াম|গ্রাদস্কি ভ্রত স্টেডিয়ামে]] অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাকসিমির স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতামূলক ৩৬ খেলায় দলটি অপরাজিত ছিল। এ ধারাবাহিকতার অবসান ঘটে ২০০৮ সালে [[ইংল্যান্ড জাতীয় ফুটবল দল|ইংল্যান্ডের]] কাছে পরাজয়ের মাধ্যমে।<ref name="croatiamatches" /><ref name="croatiahome">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://www.guardian.co.uk/football/2006/oct/08/newsstory.englandfootballteam1 |শিরোনাম=England? They are pretty bad |শেষাংশ=Lawrence, Amy |তারিখ=8 October 2006 |সংগ্রহের-তারিখ=5 July 2008 |প্রকাশক=''The Observer'' |অবস্থান=London}}</ref><ref name="englandmt">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://news.bbc.co.uk/sport2/hi/football/internationals/7602774.stm |শিরোনাম=Croatia 1-4 England |শেষাংশ=Stevenson, Jonathan |তারিখ=11 September 2008 |সংগ্রহের-তারিখ=11 September 2008 |প্রকাশক=British Broadcasting Corporation (BBC Sport)}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল=http://uk.reuters.com/article/worldFootballNews/idUKL833666020081009 |শিরোনাম=Bilic tempted to reshuffle team for Ukraine clash |শেষাংশ=Nitsak, Igor |তারিখ=9 October 2008 |প্রকাশক=Reuters |সংগ্রহের-তারিখ=10 October 2008 |আর্কাইভের-তারিখ=১১ জানুয়ারি ২০০৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20090111160847/http://uk.reuters.com/article/worldFootballNews/idUKL833666020081009 |ইউআরএল-অবস্থা=অকার্যকর }}</ref>


==র‍্যাঙ্কিং==
==র‌্যাঙ্কিং==
[[ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং|ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে]], ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত র‌্যাঙ্কিংয়ে ক্রোয়েশিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩য়) অর্জন করে এবং ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত র‌্যাঙ্কিংয়ে তারা ১২৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, [[বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং|বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে]] ক্রোয়েশিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৫ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:
[[ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং|ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং]], ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত র‌্যাঙ্কিংয়ে ক্রোয়েশিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩য়) অর্জন করে এবং ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত রাঙ্কিং -এ তারা ১২৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, [[বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং|বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে]] ক্রোয়েশিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৫ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:


;ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং
;ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং
{{#invoke:ক্রীড়া অবস্থান|list2|ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং|CRO|2}}
{{#invoke:ক্রীড়া অবস্থান|list2|ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং|CRO|2}}

;বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং
{{#invoke:ক্রীড়া অবস্থান|list2|বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং|CRO|2}}
{{#invoke:ক্রীড়া অবস্থান|list2|বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং|CRO|2}}


==প্রতিযোগিতামূলক তথ্য==
==ফিফা বিশ্বকাপ==
===ফিফা বিশ্বকাপ===
{| class="wikitable" style="text-align: center;"
{| class="wikitable" style="text-align: center;"
! colspan=9 | [[ফিফা বিশ্বকাপ]] !! rowspan=25 | !! colspan=6 | [[ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব|বাছাইপর্ব]]
! colspan=9 | [[ফিফা বিশ্বকাপ]] !! rowspan=25 | !! colspan=6 | [[ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব|বাছাইপর্ব]]
৮৫ নং লাইন: ৭৯ নং লাইন:
! সাল !! পর্ব !! অবস্থান !! ম্যাচ !! জয় !! {{Abbr|ড্র|ড্র (এখানে পেনাল্টি কিকের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারিত হওয়া নকআউট ম্যাচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে)}} !! হার !! {{Abbr|স্বগো|স্বপক্ষে গোল}} !! {{Abbr|বিগো|বিপক্ষে গোল}} !! ম্যাচ !! জয় !! {{Abbr|ড্র|ড্র (এখানে পেনাল্টি কিকের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারিত হওয়া নকআউট ম্যাচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে)}} !! হার !! {{Abbr|স্বগো|স্বপক্ষে গোল}} !! {{Abbr|বিগো|বিপক্ষে গোল}}
! সাল !! পর্ব !! অবস্থান !! ম্যাচ !! জয় !! {{Abbr|ড্র|ড্র (এখানে পেনাল্টি কিকের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারিত হওয়া নকআউট ম্যাচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে)}} !! হার !! {{Abbr|স্বগো|স্বপক্ষে গোল}} !! {{Abbr|বিগো|বিপক্ষে গোল}} !! ম্যাচ !! জয় !! {{Abbr|ড্র|ড্র (এখানে পেনাল্টি কিকের মাধ্যমে ফলাফল নির্ধারিত হওয়া নকআউট ম্যাচ অন্তর্ভুক্ত রয়েছে)}} !! হার !! {{Abbr|স্বগো|স্বপক্ষে গোল}} !! {{Abbr|বিগো|বিপক্ষে গোল}}
|-
|-
| {{পতাকা আইকন|উরুগুয়ে}} [[১৯৩০ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৩০]] || rowspan=3 colspan=8 | [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়া রাজত্বের]] অংশ ছিল || rowspan=3 colspan=6 | [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়া রাজত্বের]] অংশ ছিল
| {{পতাকা আইকন|উরুগুয়ে}} [[১৯৩০ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৩০]] || rowspan=3 colspan=8 | [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়া রাজত্বের]] অংশ বিশেষ || colspan="6" rowspan="3" |
|-
|-
| {{পতাকা আইকন|ইতালি|১৮৬১}} [[১৯৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৩৪]]
| {{পতাকা আইকন|ইতালি|১৮৬১}} [[১৯৩৪ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৩৪]]
৯১ নং লাইন: ৮৫ নং লাইন:
| {{পতাকা আইকন|ফ্রান্স|১৭৯৪}} [[১৯৩৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৩৮]]
| {{পতাকা আইকন|ফ্রান্স|১৭৯৪}} [[১৯৩৮ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৩৮]]
|-
|-
| {{পতাকা আইকন|ব্রাজিল|১৮৮৯}} [[১৯৫০ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৫০]] || rowspan=11 colspan=8 | [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়ার]] অংশ ছিল || rowspan=11 colspan=6 | [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়ার]] অংশ ছিল
| {{পতাকা আইকন|ব্রাজিল|১৮৮৯}} [[১৯৫০ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৫০]] || rowspan=11 colspan=8 | [[যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দল|যুগোস্লাভিয়ার]] অংশ বিশেষ || colspan="6" rowspan="11" |
|-
|-
| {{পতাকা আইকন|সুইজারল্যান্ড}} [[১৯৫৪ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৫৪]]
| {{পতাকা আইকন|সুইজারল্যান্ড}} [[১৯৫৪ ফিফা বিশ্বকাপ|১৯৫৪]]
১২৫ নং লাইন: ১১৯ নং লাইন:
| {{পতাকা আইকন|ব্রাজিল}} [[২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৪]] || গ্রুপ পর্ব || ১৯তম || ৩ || ১ || ০ || ২ || ৬ || ৬ || ১২ || ৬ || ৩ || ৩ || ১৪ || ৯
| {{পতাকা আইকন|ব্রাজিল}} [[২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৪]] || গ্রুপ পর্ব || ১৯তম || ৩ || ১ || ০ || ২ || ৬ || ৬ || ১২ || ৬ || ৩ || ৩ || ১৪ || ৯
|- style="background:Silver;"
|- style="background:Silver;"
| {{পতাকা আইকন|রাশিয়া}} [[২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৮]] || ফাইনাল || ২য় || ৭ || ৪ || ২ || ১ || ১৪ || ৯ || ১২ || ৭ || ৩ || ২ || ১৯ || ৫
| {{পতাকা আইকন|রাশিয়া}} [[২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ|২০১৮]] || রানার্স আপ || ২য় || ৭ || ৪ || ২ || ১ || ১৪ || ৯ || ১২ || ৭ || ৩ || ২ || ১৯ || ৫
|-
|-
| {{পতাকা আইকন|কাতার}} [[২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ|২০২২]] || colspan=8 | অনির্ধারিত || colspan=6 | অনির্ধারিত
|{{পতাকা আইকন|কাতার}} [[২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ|২০২২]]
|৩য় স্থান
|৩য়
|৭
|২
|৪
|১
|৮
|৭
!১০
|৭
|২
|১
|২১
|৪
|-
|-
! মোট || ফাইনাল || ৫/৬ || ২৩ || ১১ || ৪ || ৮ || ৩৫ || ২৬ || ৬২ || ৩৬ || ১৮ || ৮ || ১০৮ || ৪৭
! মোট || ফাইনাল || ৫/৬ || ২৩ || ১১ || ৪ || ৮ || ৩৫ || ২৬ || ৬২ || ৩৬ || ১৮ || ৮ || ১০৮ || ৪৭
১৬৯ নং লাইন: ১৭৭ নং লাইন:
==বহিঃসংযোগ==
==বহিঃসংযোগ==
* {{প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট}} {{hr icon}} {{en icon}}
* {{প্রাতিষ্ঠানিক ওয়েবসাইট}} {{hr icon}} {{en icon}}
* ফিফা-এ [https://www.fifa.com/associations/association=cro/index.html ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল] {{en icon}}
* ফিফা-এ [https://www.fifa.com/associations/association=cro/index.html ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20180630080725/https://www.fifa.com/associations/association=cro/index.html |তারিখ=৩০ জুন ২০১৮ }} {{en icon}}
* উয়েফা-এ [http://www.uefa.com/memberassociations/association=cro/index.html ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল] {{en icon}}
* উয়েফা-এ [http://www.uefa.com/memberassociations/association=cro/index.html ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল] {{en icon}}


{{Croatia national football team}}
{{Croatia national football team}}
{{Football in Croatia}}
{{Football in Croatia}}
{{উয়েফা দলসমূহ}}
{{UEFA teams}}
{{পরিভ্রমণ বাক্সসমূহ
{{পরিভ্রমণ বাক্সসমূহ
| title = ক্রোয়েশিয়া দল
| title = ক্রোয়েশিয়া দল
১৮৫ নং লাইন: ১৯৩ নং লাইন:
{{ক্রোয়েশিয়া দল উয়েফা ইউরো ২০১৬}}
{{ক্রোয়েশিয়া দল উয়েফা ইউরো ২০১৬}}
{{ক্রোয়েশিয়া দল ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ}}
{{ক্রোয়েশিয়া দল ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ}}
{{ক্রোয়েশিয়া দল ২০২২ ফিফা বিশ্বকাপ}}
}}
}}
{{Navboxes||title=চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ|list1=
{{Navboxes||title=চূড়ান্ত পর্বে অংশগ্রহণ|list1=
২০২ নং লাইন: ২১১ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:ফ্রাঞ্জো বুকার পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ফ্রাঞ্জো বুকার পুরস্কার বিজয়ী]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্রোয়েশিয়ার জাতীয় ক্রীড়া দল]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্রোয়েশিয়ার জাতীয় ক্রীড়া দল]]
[[বিষয়শ্রেণী:ক্রোয়েশিয়ায় ফুটবল]]

১৫:৫৪, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণ

ক্রোয়েশিয়া
দলের লোগো
ডাকনামভাত্রেনি (ব্লেজার)
কোককাস্তি (চেকারবোর্ড)
অ্যাসোসিয়েশনক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন
কনফেডারেশনউয়েফা (ইউরোপ)
প্রধান কোচজ্লাৎকো দালিচ
অধিনায়কলুকা মদরিচ
সর্বাধিক ম্যাচদারিয়ো স্রনা (১৩৪)
শীর্ষ গোলদাতাদাভোর শুকের (৪৫)
মাঠবিভিন্ন
ফিফা কোডCRO
ওয়েবসাইটwww.hns-cff.hr
প্রথম জার্সি
দ্বিতীয় জার্সি
ফিফা র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান ১০ অপরিবর্তিত (২১ ডিসেম্বর ২০২৩)[]
সর্বোচ্চ(জানুয়ারি ১৯৯৯)
সর্বনিম্ন১২৫ (মার্চ ১৯৯৪)
এলো র‌্যাঙ্কিং
বর্তমান ১১ হ্রাস ১ (১২ জানুয়ারি ২০২৪)[]
সর্বোচ্চ(জুলাই ১৯৯৮, জুলাই ২০১৮)
সর্বনিম্ন২৬ (অক্টোবর ২০০২)
প্রথম আন্তর্জাতিক খেলা
 স্লোভাকিয়া ১–১ ক্রোয়েশিয়া 
(ব্রাতিস্লাভ, স্লোভাকিয়া; ৮ সেপ্টেম্বর ১৯৪১)
বৃহত্তম জয়
 ক্রোয়েশিয়া ১০–০ সান মারিনো 
(রিয়েকা, ক্রোয়েশিয়া; ৪ জুন ২০১৬)
বৃহত্তম পরাজয়
 স্পেন ৬–০ ক্রোয়েশিয়া 
(এলচে, স্পেন; ১১ সেপ্টেম্বর ২০১৮)
বিশ্বকাপ
অংশগ্রহণ৫ (১৯৯৮-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যরানার-আপ (২০১৮)
উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ
অংশগ্রহণ৬ (১৯৯৬-এ প্রথম)
সেরা সাফল্যকোয়ার্টার-ফাইনাল (১৯৯৬, ২০০৮)

ক্রোয়েশিয়া জাতীয় ফুটবল দল (ক্রোয়েশীয়: Hrvatska nogometna reprezentacija) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে ক্রোয়েশিয়ার প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের জাতীয় দল, যার সকল কার্যক্রম ক্রোয়েশিয়ার ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ক্রোয়েশীয় ফুটবল ফেডারেশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। এই দলটি ১৯১২ সাল হতে ফুটবলের সর্বোচ্চ সংস্থা ফিফার এবং ১৯৪১ সাল হতে তাদের আঞ্চলিক সংস্থা উয়েফার সদস্য হিসেবে রয়েছে। ১৯৪০ থেকে ১৯৪৪ সালের মধ্যবর্তী সময়কালে ফিফা স্বীকৃতপ্রাপ্ত দল হিসেবে ক্রোয়েশিয়ার বাভোনিয়া এবং ক্রোয়েশিয়ার স্বাধীন রাষ্ট্র উনিশটি প্রীতি ম্যাচে অংশগ্রহণ করেছিল।[] কিন্তু ১৯৪৫ সালে ক্রোয়েশিয়া যুগোস্লাভিয়ার সাথে একীভূত হলে দলটি বিলুপ্ত হয়। ১৯৪৫ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে ক্রোয়েশিয়া পৃথক দল হিসেবে প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশগ্রহণ করেনি। তখন ক্রোয়েশীয় খেলোয়াড়েরা যুগোস্লাভিয়া জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে আন্তর্জাতিক ফুটবল অঙ্গনে অংশগ্রহণ করতো। ১৯৪১ সালের ৮ই সেপ্টেম্বর তারিখে, ক্রোয়েশিয়া প্রথমবারের মতো আন্তর্জাতিক খেলায় অংশগ্রহণ করেছে; স্লোভাকিয়ার ব্রাতিস্লাভে অনুষ্ঠিত ক্রোয়েশিয়া এবং স্লোভাকিয়ার মধ্যকার উক্ত ম্যাচটি ১–১ গোলে ড্র হয়েছে। ভাত্রেনি নামে পরিচিত এই দলটি বেশ কয়েকটি স্টেডিয়ামে তাদের হোম ম্যাচগুলো আয়োজন করে থাকে। এই দলের প্রধান কার্যালয় ক্রোয়েশিয়ার রাজধানী জাগরেবে অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন জ্লাৎকো দালিচ এবং অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করছেন রিয়াল মাদ্রিদের মধ্যমাঠের খেলোয়াড় লুকা মদরিচ। ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৫ বার ফিফা বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনালে পৌঁছানো, যেখানে তারা ফ্রান্সের কাছে ৪–২ গোলের ব্যবধানে পরাজিত হয়েছে। অন্যদিকে, উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপে ক্রোয়েশিয়া এপর্যন্ত ৬ বার অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৬ এবং উয়েফা ইউরো ২০০৮-এর কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌঁছানো। দারিয়ো স্রনা, লুকা মদরিচ, স্তিপে প্লেতিকোসা, মারিও মাঞ্জুকিচ এবং দাভোর শুকেরের মতো খেলোয়াড়গণ ক্রোয়েশিয়ার জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।

১৯৯৪ সাল থেকে ভাত্রেনি ইউরো ২০০০ এবং ২০১০ বিশ্বকাপ বাদে প্রতিটি বড় টুর্নামেন্টের জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছে। ফিফা বিশ্বকাপে, ক্রোয়েশিয়া একবার (২০১৮ ) দ্বিতীয় এবং দুইবার (১৯৯৮, ২০২২) তৃতীয় হয়েছে। দাভোর সুকার ১৯৯৮ সালে গোল্ডেন বল এবং রুপার বল জিতেছিলেন, লুকা মদরিচ ২০১৮ সালে গোল্ডেন বল এবং ২০২২ সালে ব্রোঞ্জ বল জিতেছিলেন। দলটি দুইবার ( ১৯৯৬, ২০০৮ ) উয়েফা ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশিপ এর কোয়ার্টার ফাইনালে পৌঁছেছে এবং ২০২৩ সালে উয়েফা নেশনস লিগের সেমিফাইনালে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে প্রস্তুত। জুলাই ১৯৯৮ সালে ক্রোয়েশিয়া তার সর্বকালের সর্বোচ্চ ইলো রেটিং ২০০৬ পয়েন্ট রেকর্ড করে। ১৯৯৪ সালে ফিফাতে ১২৫ তম স্থান অধিকার করার পরে তারা ১৯৯৮ তাদের অভিষেকে বিশ্বকাপ অভিযানের মাধ্যমে তৃতীয় স্থানে উঠেছিল। এটি ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং ইতিহাসে সবচেয়ে দ্রুততম খারাপ অবস্থান থেকে সেরা দশে জায়গা করা দল । এটি জনসংখ্যার দিক থেকে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ (উরুগুয়ের পরে) বিশ্বকাপে ক্রোয়েশিয়া দলের অন্যান্য রেকর্ডের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি শুট-আউট খেলা (৪) এবং জিতে (৪) এবং সবচেয়ে বেশি পেনাল্টি শুট-আউটে (৩) সেভ করার রেকর্ড রয়েছে। তারা ফ্রান্স এবং কলম্বিয়ার সাথে যৌথ রেকর্ডের সমান দুইবার (১৯৯৪, ১৯৯৮) ফিফা বছরের সেরা স্থান পরিবর্তনকারী নির্বাচিত হয়েছিল। ক্রোয়েশিয়া অন্যান্য দেশগুলির মধ্যে ইতালি এবং সার্বিয়ার সাথে ক্রীড়া প্রতিদ্বন্দ্বিতা বজায় রাখে, যা ম্যাচগুলিকে বিঘ্নিত করেছে।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

যুগোস্লাভিয়া থেকে স্বাধীনতা লাভের পরেই ১৯৯১ সালে আধুনিককালের ক্রোয়েশীয় দল গঠন করা হয়। এরপর ১৯৯৩ সালে ফিফা ও উয়েফার সদস্যপদ লাভ করে ক্রোয়েশিয়া ফুটবল দল।[] প্রথমবারের মতো বড় ধরনের প্রতিযোগিতামূলক খেলায় অংশ নিয়ে তারা তাদের সক্ষমতা প্রদর্শন করে ও ১৯৯৬ সালের উয়েফা ইউরো প্রতিযোগিতায় খেলার যোগ্যতা অর্জন করে।[] ১৯৯৮ সালের ফিফা বিশ্বকাপে প্রথমবারের মতো অংশ নেয় দলটি। প্রতিযোগিতায় তারা তৃতীয় স্থান লাভ করে বিশ্ব ফুটবলে সাড়া জাগায়। দলের পক্ষে দাভোর শুকের শীর্ষ গোলদাতার ভূমিকায় অধিষ্ঠিত হন ও বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট লাভ করেন। এরপর থেকেই ক্রোয়েশিয়া দল আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতাসমূহে নিয়মিতভাবে অংশ নিলেও ২০১০ সালের ফিফা বিশ্বকাপ ও ২০০০ সালের ইউরোপীয় চ্যাম্পিয়নশীপে অংশ নিতে পারেনি।[]

অবকাঠামো

[সম্পাদনা]

নিজেদের মাঠের অধিকাংশ খেলাই জাগরেবের মাকসিমির স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়াও খেলার মূল্যমান অনুযায়ী স্প্লিতের পলিউদ স্টেডিয়ামসহ রিয়েকার কানত্রিদা স্টেডিয়াম কিংবা ওসিয়েকের গ্রাদস্কি ভ্রত স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়। এর মধ্যে মাকসিমির স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতামূলক ৩৬ খেলায় দলটি অপরাজিত ছিল। এ ধারাবাহিকতার অবসান ঘটে ২০০৮ সালে ইংল্যান্ডের কাছে পরাজয়ের মাধ্যমে।[][][][]

র‍্যাঙ্কিং

[সম্পাদনা]

ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং, ১৯৯৯ সালের জানুয়ারি মাসে প্রকাশিত র‌্যাঙ্কিংয়ে ক্রোয়েশিয়া তাদের ইতিহাসে সর্বোচ্চ অবস্থান (৩য়) অর্জন করে এবং ১৯৯৪ সালের মার্চ মাসে প্রকাশিত রাঙ্কিং -এ তারা ১২৫তম স্থান অধিকার করে, যা তাদের ইতিহাসে সর্বনিম্ন। অন্যদিকে, বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে ক্রোয়েশিয়ার সর্বোচ্চ অবস্থান হচ্ছে ৫ম (যা তারা সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে অর্জন করেছিল) এবং সর্বনিম্ন অবস্থান হচ্ছে ২৬। নিম্নে বর্তমানে ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং এবং বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিংয়ে অবস্থান উল্লেখ করা হলো:

ফিফা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং
২১ ডিসেম্বর ২০২৩ অনুযায়ী ফিফা বিশ্ব র‌্যাঙ্কিং[]
অবস্থান পরিবর্তন দল পয়েন্ট
অপরিবর্তিত  স্পেন ১৭৩২.৬৪
অপরিবর্তিত  ইতালি ১৭১৮.৮২
১০ অপরিবর্তিত  ক্রোয়েশিয়া ১৭১৭.৫৭
১১ অপরিবর্তিত  উরুগুয়ে ১৬৬৫.৯৯
১২ অপরিবর্তিত  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৬৬৫.২৭
১২ জানুয়ারি ২০২৪ অনুযায়ী বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং[]
অবস্থান পরিবর্তন দল পয়েন্ট
বৃদ্ধি  কলম্বিয়া ১৯৮৪
১০ হ্রাস  নেদারল্যান্ডস ১৯৭০
১১ হ্রাস  ক্রোয়েশিয়া ১৯৫২
১২ হ্রাস  ইতালি ১৯৩৮
১৩ বৃদ্ধি  জাপান ১৯০৯

প্রতিযোগিতামূলক তথ্য

[সম্পাদনা]

ফিফা বিশ্বকাপ

[সম্পাদনা]
ফিফা বিশ্বকাপ বাছাইপর্ব
সাল পর্ব অবস্থান ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো
উরুগুয়ে ১৯৩০ যুগোস্লাভিয়া রাজত্বের অংশ বিশেষ
ইতালি ১৯৩৪
ফ্রান্স ১৯৩৮
ব্রাজিল ১৯৫০ যুগোস্লাভিয়ার অংশ বিশেষ
সুইজারল্যান্ড ১৯৫৪
সুইডেন ১৯৫৮
চিলি ১৯৬২
ইংল্যান্ড ১৯৬৬
মেক্সিকো ১৯৭০
পশ্চিম জার্মানি ১৯৭৪
আর্জেন্টিনা ১৯৭৮
স্পেন ১৯৮২
মেক্সিকো ১৯৮৬
ইতালি ১৯৯০
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ১৯৯৪ ফিফার সদস্য ছিল না ফিফার সদস্য ছিল না
ফ্রান্স ১৯৯৮ ৩য় স্থান নির্ধারণী ৩য় ১১ ১০ ২০ ১৩
দক্ষিণ কোরিয়া জাপান ২০০২ গ্রুপ পর্ব ২৩তম ১৫
জার্মানি ২০০৬ গ্রুপ পর্ব ২২তম ১০ ২১
দক্ষিণ আফ্রিকা ২০১০ উত্তীর্ণ হয়নি ১০ ১৯ ১৩
ব্রাজিল ২০১৪ গ্রুপ পর্ব ১৯তম ১২ ১৪
রাশিয়া ২০১৮ রানার্স আপ ২য় ১৪ ১২ ১৯
কাতার ২০২২ ৩য় স্থান ৩য় ১০ ২১
মোট ফাইনাল ৫/৬ ২৩ ১১ ৩৫ ২৬ ৬২ ৩৬ ১৮ ১০৮ ৪৭

অর্জন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "ফিফা/কোকা-কোলা বিশ্ব র‍্যাঙ্কিং"ফিফা। ২১ ডিসেম্বর ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২৩ 
  2. গত এক বছরে এলো রেটিং পরিবর্তন "বিশ্ব ফুটবল এলো রেটিং"eloratings.net। ১২ জানুয়ারি ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০২৪ 
  3. Kramarsic, Igor/Puric, Bojan। "Croatia International matches"। Rec. Sport Soccer Statistics Foundation। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০০৮ 
  4. "Goal Programme – Croatian Football Federation – 2006"। Fédération Internationale de Football Association (FIFA.com)। ১৭ জুলাই ২০০৮। ১০ মে ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৮ 
  5. "Fantasy Euro2008"। The World Game। সংগ্রহের তারিখ ৩ আগস্ট ২০০৮  [অকার্যকর সংযোগ]
  6. Lawrence, Amy (৮ অক্টোবর ২০০৬)। "England? They are pretty bad"। London: The Observer। সংগ্রহের তারিখ ৫ জুলাই ২০০৮ 
  7. Stevenson, Jonathan (১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Croatia 1-4 England"। British Broadcasting Corporation (BBC Sport)। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টেম্বর ২০০৮ 
  8. Nitsak, Igor (৯ অক্টোবর ২০০৮)। "Bilic tempted to reshuffle team for Ukraine clash"। Reuters। ১১ জানুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ অক্টোবর ২০০৮ 

আরো পড়ুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]